তোমরা অন্যায়ভাবে অবৈধ পন্থায় একে অপরের ধন-সম্পদ গ্রাস করো না এবং জনগণের সম্পদের কিয়দংশ জেনে বুঝে বাতিল পন্থায় আত্নসাৎ করার উদ্দেশ্যে শাসকদের হাতে তুলে দিও না। – বাকারা:১৮৮
হালাল রিযিক যথাযথ হওয়া এট পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের জন্য কর্তব্য অর্থাৎ রিযিক ও সব রকম লেনদেন হালাল হওয়া। যত কেনা-কাটা, ব্যবসা-বাণিজ্য যা আছে সব হালাল রিযিকের মধ্যে দাখিল। যা আরবি অর্থ মু’আমালা।
এই হালাল রিযিকের ব্যাপারে তৎপর ও সাবধান হওয়া স্বামীর যেমন জরুরী, স্ত্রীরও তেমন জরুরী। এটা বলতে পারবে না যে, স্বামী কোথা থেকে আনে, সেটা আমি বলতে পারি? এমনো হতে পারে যে, স্বামী মাসআলাই জানে না বা স্ত্রীকে এমন টাকা দিয়েছে, যা তার জন্য হালাল নয়। দরকার হয় তর কাছ থেকে জিজ্ঞাস করে নিতে হবে। করণ, সে হালাল উপার্জন করছে, না হারাম তরীকায়, তার তাহকীক প্রয়োজন । কোন হারাম রিযিক দ্বারা যে রক্ত গোশত হবে, এই রক্ত-গোশত জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। কাজেই স্বামীকে বলে দিতে হবে খবরদার! আপনি কখনো হারাম রিযিকের দিকে যাবেন না। আমরা যেভাবেই হোক, জাউ-রুটি খেয়ে থকতে রাজি আছি, ছেঁড় ফাটা কাপড় পরে থাকতে রাজী আছি, কিন্তু হারাম ভাবে পয়সা এনে আমাদেরকে পোছপাছে রাখার প্রয়োজন নেই।
Halal Rijik Islamic PDF Book